পোস্টগুলি

::::অস্থির জোক::::

আমেরিকা, ইংল্যান্ড এবং বাংলাদেশ । তিন দেশের তিন ডাক্তার গল্প করছে । আমেরিকান ডাক্তার: আমাদের দেশে এক শিশু হ্রৎপিন্ড ছাড়াই জন্মে ছিলো । আমরা এই শিশুর মধ্যে কৃত্রিম হ্রৎপিন্ড লাগিয়ে দেই । পরে এই শিশু বড় হয়ে বিখ্যাত ভূতের গল্প লেখক হয়েছিলো । ইংলিশ ডাক্তার: আমাদের দেশে এক শিশু পা ছাড়া জন্মে ছিলো । কৃত্রিম পা লাগিয়ে দেয়ায় সে বড় হয়ে দৌড়ে অলিম্পিকে স্বর্ণ জয় করেছিলো । বাংলাদেশী ডাক্তার: (হাসছে) ধ্যাত পাগলা । এইডাতো কিছুই না । আমগো দেশে এক পোলা ঘিলু ছাড়া জন্মায় ছিলো ।তখন আমরা মাথার মধ্যে গোবর ভরে দেই । পরবর্তীতে এই পোলা আমগো দেশের স্বরাস্ট্র মন্ত্রী হয়েছিলো !! :D মজা পাইলে লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।

কাজী নজরুল ইসলাম-

খোদা এই গরীবের শোন শোন মোনাজাত খোদা এই গরীবের শোন শোন মোনাজাত দিও তৃষ্ণা পেলে ঠান্ডা পানি, ক্ষুধা পেলে লবন- ভাত।। মাঠে সোনার ফসল দিও গৃহ ভরা বন্ধু প্রিয়; আমার হৃদয় ভরা শান্তি দিও সেই ত আমার আবে হায়াত।। আমায় দিয়ে কারও ক্ষতি হয়না যেন দুনিয়ায়, আমি কারো ভয় না করি, মোরেও কেহ যেন ভয় না পায়। (যবে) মসজিদে যাই তোমারি টানে (যেন) মন নাহি ধায় দুনিয়া- পানে, (আমি) ঈদের চাঁদ দেখি যেন আসলে দুঃখের আঁধার রাত।। সাহারাতে ফুটলরে ফুল রঙ্গীন গুলে- লালা সাহারাতে ফুটলরে ফুল রঙ্গীন গুলে- লালা সেই ফুলেরই খোশবুতে আজ দুনিয়া মাতোয়ালা।। সে ফুল নিয়ে কাড়াকাড়ি চাঁদ- সুরুয, গ্রহ- তারায় ঝুঁকে পড়ে চুমে সে ফুল নীল গগন নিরালা।। সেই ফুলেরই রওশনীতে আরশ কুর্শী রওশন, সেই ফুলেরই রং লেগে আজ ত্রিভুবন উজালা।। সেই ফুলেরই গুলিস্তানে আসে লাখো পাখী, সে ফুলেরে ধরতে বুকে দোলে রে ডাল- পালা।। চাহে সে ফুন জীন ও ইনসান হুর পরী ফেরেশতায়, ফকীর দরবেশ বাদশাহ চাহে করতে গলে মালা।। চেনে রসিক ভোমরা বুলবুল সেই ফুলের ঠিকানা, কেউ বলে হযরত মোহাম্মদ কেউ বা কমলীওয়ালা।। মোহাম্মদ নাম জপেছিলি বুলবুলি তুই আগে মোহাম্...

facebook.com/mohsinmolla.rony

ছবি
ছবি

বিদ্রোহী

বল বীর - বল উন্নত মম শির শির নেহারি আমারি নতশির ঐ শিখর হিমাদ্রির ! বল বীর- বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া খোদার আসন আরশ ছেদিয়া উঠিয়াছে চির-বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাত্রীর ! মম ললাটে রুদ্র ভগবান জ্বলে রাজ-রাজটিকা দীপ্ত জয়শ্রীর বল বীর - আমি চির-উন্নত শির ! আমি চিরদূর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস মহা- প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস । আমি মহাভয়, আমি অভিশাপ পৃথ্বির আমি দূর্বার আমি ভেঙে করি সব চুরমার আমি অনিয়ম উশৃঙ্খল আমি দলে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল আমি মানি না কো কোন আইন আমি ভরা-তরী করি ভরা-ডুবি, আমি টর্পেডো, আমি ভীম, ভাসমান মাইন আমি ধুর্জ্জটী, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর! আমি বিদ্রোহী, আমি বিদ্রোহী-সূত বিশ্ব-বিধাত্রীর! বল বীর - চির-উন্নত মম শির ! আমি ঝণ্ঝা, আমি ঘূর্নি আমি পথ-সমুখে যাহা পাই যাই চুর্নি আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ আমি হাম্বীর, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল আমি চল-চঞ্চল, ঠ'মকি ছ'মকি পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি ফিং দিয়া দিই তিন দোল আমি চপলা চপল হ...

মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে রং মেখে হোলি খেলে ছুটে সব বৈশাখী,,মিছিলে, হায়রে মুসলমান হয়ে গেছো শয়তান ভুলে গেছো আগে তুমি কি ছিলে.....

বৈশখের পান্তা-ইলিশ, কোনোকালেই বাংগালী সংস্কৃতী নয়, এটা একমাত্র হিন্দুয়ানী সংস্কৃতী, এই সংস্কৃতীটার মুল কাজ গুলো হলো, সকাল সকাল পান্তা-ইলিশ খেয়ে রং নিয়ে নেমে পড়বে এবং যার সামনে যে পড়বে তাকে রং মেখে দিতে হবে, এর নাম হোলী! এর পর মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে হাত জোর করে নতুন বছরের শুভাগমনের বার্তা পড়ে ভগবানের কাছে প্রার্থণা করে লুচ্চামীতে নেমে পড়বে!! ::::::::::- কিন্তু মুসলমানদের সাথে এর কি সম্পর্ক!? একটা মুসলিম নামের কলঙ্ক যখন মঙ্গল প্রদীপ জ্বালে বস্তুতপক্ষে আর খোদায় সে পরোক্ষ বিশ্বাষ স্হাপন করলো; নাউযুবিল্লাহ। নতুন বছর এসেছে কিছুটা উল্ল্যাসিত হওয়া এটা অন্যায় নয়, কিন্তু ধর্মের গায়ে লাত্থি মেরে অন্য ধর্ম চর্চা এটা কোনো মতেই সমার্থযোগ্য নয়॥ আর বাংলার কলঙ্ক ইমরান ছারখার গনঝাঘরন মঞ্চ থেকে আভিশাপ মূলক নতুন আর এক কর্মসূচী ঘোষণা করছে, বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটে,যে যেখানে থাকবেন, তার পাশের জনের হাত ধরবেন!! তাহলে অসভ্যটা কি পরে এমন কর্মসূচী দিবে যে যে যেখানে থাকবে পাশের জনের সাথে ....... লীপ্ত হবে!!! নে তোর পাপের পাল্লা আরো ভারী কর, শাস্তিটা যেনো সেভাবেই পেতে হয়॥ ::::::-

আমেরিকার টুইন টাওয়ার

ছবি
Loose Change নামে আমেরিকার টুইন টাওয়ার ধ্বংসের উপরে একটি প্রামান্য চিত্র দেখেছিলাম জাপানে থাকতে। এটা গুগল ভিডিওতে আছে; শেষ সংকলনটা প্রায় ১২৯ মিনিট লম্বা। এই প্রামান্য চিত্রতে ৯/১১ তে আমেরিকায় তথাকথিত সন্ত্রাসী হামলার তাৎক্ষনিক টেলিভিশন রিপোর্টগুলোর সাথে আছে কিছু যৌক্তিক বিশ্লেষণ। এতে বেরিয়ে আসছে যে বুশ প্রশাসনের দেয়া ব্যাখ্যা মনগড়া । দুই টাওয়ার ধ্বসে পড়ায় জেট ফুয়েলের কোন ভূমিকা নেই। ওগুলো আগে থেকে পেতে রাখা বোমা দিয়ে উড়িয়ে দেয়া হয়েছে প্রশাসনের লোকজনের ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য। ইন্টারনেটের মত একটা মাধ্যম না থাকলে এই ঘটনাটা অতি সহজেই ধামাচাপা দিয়ে ফেলতো সংশ্লিষ্টরা। এটাকে কনস্পিরেসি থিওরীও বলে উড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এটা বানানোর সাথে জড়িতদেরকে বিভিন্ন ভাবে নাকাল করা হচ্ছে। মুক্তচিন্তার দেশ আমেরিকার (!) প্রচারমাধ্যমে এটা কখনও প্রচার হয়নি। নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার দুটি টিভি চ্যানেল এই রকম আরেকটি ভিডিও প্রচার করে যেটার নাম: 911 in plane site। এই ডিভিডিটি ঢাকার বাজারে পাওয়া যায়। এটা প্রচার করে ঐ ...