মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে রং মেখে হোলি খেলে ছুটে সব বৈশাখী,,মিছিলে, হায়রে মুসলমান হয়ে গেছো শয়তান ভুলে গেছো আগে তুমি কি ছিলে.....



বৈশখের পান্তা-ইলিশ, কোনোকালেই বাংগালী সংস্কৃতী নয়, এটা একমাত্র হিন্দুয়ানী সংস্কৃতী, এই সংস্কৃতীটার মুল কাজ গুলো হলো, সকাল সকাল পান্তা-ইলিশ খেয়ে রং নিয়ে নেমে পড়বে এবং যার সামনে যে পড়বে তাকে রং মেখে দিতে হবে, এর নাম হোলী!
এর পর মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে হাত জোর করে নতুন বছরের শুভাগমনের বার্তা পড়ে ভগবানের কাছে প্রার্থণা করে লুচ্চামীতে নেমে পড়বে!!
::::::::::-
কিন্তু মুসলমানদের সাথে এর কি সম্পর্ক!? একটা মুসলিম নামের কলঙ্ক যখন মঙ্গল প্রদীপ জ্বালে বস্তুতপক্ষে আর খোদায় সে পরোক্ষ বিশ্বাষ স্হাপন করলো;
নাউযুবিল্লাহ।
নতুন বছর এসেছে কিছুটা উল্ল্যাসিত হওয়া এটা অন্যায় নয়, কিন্তু ধর্মের গায়ে লাত্থি মেরে অন্য ধর্ম চর্চা এটা কোনো মতেই সমার্থযোগ্য নয়॥
আর বাংলার কলঙ্ক ইমরান ছারখার গনঝাঘরন মঞ্চ থেকে আভিশাপ মূলক নতুন আর এক কর্মসূচী ঘোষণা করছে, বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটে,যে যেখানে থাকবেন, তার পাশের জনের হাত ধরবেন!!
তাহলে অসভ্যটা কি পরে এমন কর্মসূচী দিবে যে যে যেখানে থাকবে পাশের জনের সাথে ....... লীপ্ত হবে!!!
নে তোর পাপের পাল্লা আরো ভারী কর, শাস্তিটা যেনো সেভাবেই পেতে হয়॥

::::::-

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সব ধরনের যাদু-টোনা ও বান কাটার সহজ আমল

ফাজায়েলে আমাল নিয়ে এত বিভ্রান্তি কেন

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম