- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
সব ইস্যু ধামাচাপা
বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুর আড়ালে ধামাচাপা পড়ে গেছে বর্তমান সরকারের আমলের
আলোচিত ঘটনাগুলো। শেয়ার কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে পদ্মা সেতু দুর্নীতির
অভিযোগ, রেলের কালো বিড়ালের টাকার বস্তা, হলমার্কের অবৈধ ঋণসহ ব্যাংকিং
খাতের লুটপাট, বিরোধী রাজনীতিক ইলিয়াস আলী গুম এবং সাংবাদিক দম্পতি
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারহীনতার ইস্যুগুলো হারিয়ে গেছে। অত্যন্ত
জনগুরুত্বপূর্ণ হলেও মিডিয়ায় এই ইস্যুগুলো এখন তেমন গুরুত্বই পাচ্ছে না।
এমনকি এ বিষয়গুলো নিয়ে যাদের সোচ্চার থাকার কথা সেই বিরোধী দলও উচ্চবাচ্য
করছে না।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর
সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হয় শেয়ারবাজারে। ৩৫ লাখ বিনিয়োগকারী সব হারিয়ে
রাস্তায় বসে পড়েন। সারা দেশের মানুষের দাবি ছিল, শেয়ার কেলেঙ্কারির
হোতাদের বিচার করা। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বিচারের আওতায় আনা
হয়নি শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত কাউকেই। আরেকটি আলোচিত বিষয় ছিল
পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি। কানাডিয়ান কোম্পানি এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তার
ডায়েরি সূত্রে মন্ত্রী-উপদেষ্টাসহ কয়েকজন প্রভাবশালী
ব্যক্তির ঘুষ-কমিশনের কথা ফাঁস হয়। বিষয়টি অনেক প্রত্যাশার পদ্মা সেতুর
মূল অর্থায়নকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিতে আসার পর তারা কঠোর অবস্থান
নেয়। সরকারের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের দূরত্ব বাড়তে থাকে। সংস্থাটি সরকারকে
ব্যবস্থা নিতে বলে। কিন্তু সরকার বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে দূরত্ব কমানোর
পরিবর্তে পাল্টা চ্যালেঞ্জ করে বসে। ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মুখে
মন্ত্রিত্ব ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।
অন্যদিকে বেশ কিছু দিন উপদেষ্টার পদ থেকে দূরে ছিলেন ড. মশিউর রহমান।
বর্তমানে তিনি আবার সক্রিয়। কিন্তু বিশ্বব্যাংক সরকারের এসব কর্মকাণ্ডে
ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের অর্থায়ন প্রত্যাহার করে নেয়। একই সঙ্গে এডিবি,
জাইকাসহ অন্য সংস্থাও সরে পড়ে। পদ্মা জটিলতার অবসান এখনো হয়নি। এ সরকারের
আমলে আরেকটি আলোচিত বিষয় মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএস ফারুক
তালুকদারকে টাকার বস্তাসহ বিডিআর গেটে আটক করা। গাড়ির চালক স্বীকারোক্তি
দিয়েছিলেন, এই টাকা মন্ত্রীকে ঘুষ দেওয়ার জন্য রেলের পূর্বাঞ্চলের জিএম
বস্তায় করে নিয়ে আসেন। চাকরি দেওয়ার কথা বলে এ ঘুষ নেওয়া হয়।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটিও যেন এখন আর কারও মনে নেই। বড় আরেকটি ইস্যু ছিল
হলমার্ক ঋণ কেলেঙ্কারি। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের ইতিহাসে এমন ভুঁইফোড়
প্রতিষ্ঠানকে হাজার হাজার কোটি টাকা দেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। সরকারের গত
সাড়ে চার বছরে শুধু হলমার্ক নয়, ব্যাংকিং খাতের পুরোটাই ছিল নানা
কেলেঙ্কারিতে আলোচিত। বিসমিল্লাহ গ্রুপের ব্যাংকিং খাত লুটে নেওয়ার ঘটনাও
ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক নামসর্বস্ব
কোম্পানিগুলোকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। সরকার হস্তক্ষেপ করার
পরও এখন পর্যন্ত ইউনিপে টু ও ডেসটিনির গ্রাহকরা তাদের অর্থ ফেরত পাননি। আরও
দুটি আলোচিত ঘটনা হলো বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী গুম এবং
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উন্মোচন না হওয়া। এসব ঘটনায়
জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। কিন্তু বিভিন্ন ইস্যুর
আড়ালে আলোচিত ঘটনাগুলো ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। সরকারও কৌশলে বিব্রতকর
ইস্যুগুলো এড়িয়ে চলছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, একটি ইস্যুর শেষ না
হতেই আরেকটি ইস্যু আগের ঘটনাকে চাপা দেওয়ায় কোনোটিরই পরিসমাপ্তি আসছে না।
সবই থেকে যাচ্ছে অমীমাংসিত।
উৎসঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
সব ইস্যু ধামাচাপা
বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুর আড়ালে ধামাচাপা পড়ে গেছে বর্তমান সরকারের আমলের আলোচিত ঘটনাগুলো। শেয়ার কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগ, রেলের কালো বিড়ালের টাকার বস্তা, হলমার্কের অবৈধ ঋণসহ ব্যাংকিং খাতের লুটপাট, বিরোধী রাজনীতিক ইলিয়াস আলী গুম এবং সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারহীনতার ইস্যুগুলো হারিয়ে গেছে। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ হলেও মিডিয়ায় এই ইস্যুগুলো এখন তেমন গুরুত্বই পাচ্ছে না। এমনকি এ বিষয়গুলো নিয়ে যাদের সোচ্চার থাকার কথা সেই বিরোধী দলও উচ্চবাচ্য করছে না।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হয় শেয়ারবাজারে। ৩৫ লাখ বিনিয়োগকারী সব হারিয়ে রাস্তায় বসে পড়েন। সারা দেশের মানুষের দাবি ছিল, শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতাদের বিচার করা। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বিচারের আওতায় আনা হয়নি শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত কাউকেই। আরেকটি আলোচিত বিষয় ছিল পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি। কানাডিয়ান কোম্পানি এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তার ডায়েরি সূত্রে মন্ত্রী-উপদেষ্টাসহ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির ঘুষ-কমিশনের কথা ফাঁস হয়। বিষয়টি অনেক প্রত্যাশার পদ্মা সেতুর মূল অর্থায়নকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিতে আসার পর তারা কঠোর অবস্থান নেয়। সরকারের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের দূরত্ব বাড়তে থাকে। সংস্থাটি সরকারকে ব্যবস্থা নিতে বলে। কিন্তু সরকার বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে দূরত্ব কমানোর পরিবর্তে পাল্টা চ্যালেঞ্জ করে বসে। ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মুখে মন্ত্রিত্ব ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। অন্যদিকে বেশ কিছু দিন উপদেষ্টার পদ থেকে দূরে ছিলেন ড. মশিউর রহমান। বর্তমানে তিনি আবার সক্রিয়। কিন্তু বিশ্বব্যাংক সরকারের এসব কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের অর্থায়ন প্রত্যাহার করে নেয়। একই সঙ্গে এডিবি, জাইকাসহ অন্য সংস্থাও সরে পড়ে। পদ্মা জটিলতার অবসান এখনো হয়নি। এ সরকারের আমলে আরেকটি আলোচিত বিষয় মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএস ফারুক তালুকদারকে টাকার বস্তাসহ বিডিআর গেটে আটক করা। গাড়ির চালক স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন, এই টাকা মন্ত্রীকে ঘুষ দেওয়ার জন্য রেলের পূর্বাঞ্চলের জিএম বস্তায় করে নিয়ে আসেন। চাকরি দেওয়ার কথা বলে এ ঘুষ নেওয়া হয়। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটিও যেন এখন আর কারও মনে নেই। বড় আরেকটি ইস্যু ছিল হলমার্ক ঋণ কেলেঙ্কারি। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের ইতিহাসে এমন ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানকে হাজার হাজার কোটি টাকা দেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। সরকারের গত সাড়ে চার বছরে শুধু হলমার্ক নয়, ব্যাংকিং খাতের পুরোটাই ছিল নানা কেলেঙ্কারিতে আলোচিত। বিসমিল্লাহ গ্রুপের ব্যাংকিং খাত লুটে নেওয়ার ঘটনাও ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক নামসর্বস্ব কোম্পানিগুলোকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। সরকার হস্তক্ষেপ করার পরও এখন পর্যন্ত ইউনিপে টু ও ডেসটিনির গ্রাহকরা তাদের অর্থ ফেরত পাননি। আরও দুটি আলোচিত ঘটনা হলো বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী গুম এবং সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উন্মোচন না হওয়া। এসব ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। কিন্তু বিভিন্ন ইস্যুর আড়ালে আলোচিত ঘটনাগুলো ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। সরকারও কৌশলে বিব্রতকর ইস্যুগুলো এড়িয়ে চলছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, একটি ইস্যুর শেষ না হতেই আরেকটি ইস্যু আগের ঘটনাকে চাপা দেওয়ায় কোনোটিরই পরিসমাপ্তি আসছে না। সবই থেকে যাচ্ছে অমীমাংসিত।
উৎসঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুর আড়ালে ধামাচাপা পড়ে গেছে বর্তমান সরকারের আমলের আলোচিত ঘটনাগুলো। শেয়ার কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগ, রেলের কালো বিড়ালের টাকার বস্তা, হলমার্কের অবৈধ ঋণসহ ব্যাংকিং খাতের লুটপাট, বিরোধী রাজনীতিক ইলিয়াস আলী গুম এবং সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারহীনতার ইস্যুগুলো হারিয়ে গেছে। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ হলেও মিডিয়ায় এই ইস্যুগুলো এখন তেমন গুরুত্বই পাচ্ছে না। এমনকি এ বিষয়গুলো নিয়ে যাদের সোচ্চার থাকার কথা সেই বিরোধী দলও উচ্চবাচ্য করছে না।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হয় শেয়ারবাজারে। ৩৫ লাখ বিনিয়োগকারী সব হারিয়ে রাস্তায় বসে পড়েন। সারা দেশের মানুষের দাবি ছিল, শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতাদের বিচার করা। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বিচারের আওতায় আনা হয়নি শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত কাউকেই। আরেকটি আলোচিত বিষয় ছিল পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি। কানাডিয়ান কোম্পানি এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তার ডায়েরি সূত্রে মন্ত্রী-উপদেষ্টাসহ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির ঘুষ-কমিশনের কথা ফাঁস হয়। বিষয়টি অনেক প্রত্যাশার পদ্মা সেতুর মূল অর্থায়নকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিতে আসার পর তারা কঠোর অবস্থান নেয়। সরকারের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের দূরত্ব বাড়তে থাকে। সংস্থাটি সরকারকে ব্যবস্থা নিতে বলে। কিন্তু সরকার বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে দূরত্ব কমানোর পরিবর্তে পাল্টা চ্যালেঞ্জ করে বসে। ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মুখে মন্ত্রিত্ব ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। অন্যদিকে বেশ কিছু দিন উপদেষ্টার পদ থেকে দূরে ছিলেন ড. মশিউর রহমান। বর্তমানে তিনি আবার সক্রিয়। কিন্তু বিশ্বব্যাংক সরকারের এসব কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের অর্থায়ন প্রত্যাহার করে নেয়। একই সঙ্গে এডিবি, জাইকাসহ অন্য সংস্থাও সরে পড়ে। পদ্মা জটিলতার অবসান এখনো হয়নি। এ সরকারের আমলে আরেকটি আলোচিত বিষয় মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএস ফারুক তালুকদারকে টাকার বস্তাসহ বিডিআর গেটে আটক করা। গাড়ির চালক স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন, এই টাকা মন্ত্রীকে ঘুষ দেওয়ার জন্য রেলের পূর্বাঞ্চলের জিএম বস্তায় করে নিয়ে আসেন। চাকরি দেওয়ার কথা বলে এ ঘুষ নেওয়া হয়। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটিও যেন এখন আর কারও মনে নেই। বড় আরেকটি ইস্যু ছিল হলমার্ক ঋণ কেলেঙ্কারি। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের ইতিহাসে এমন ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানকে হাজার হাজার কোটি টাকা দেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। সরকারের গত সাড়ে চার বছরে শুধু হলমার্ক নয়, ব্যাংকিং খাতের পুরোটাই ছিল নানা কেলেঙ্কারিতে আলোচিত। বিসমিল্লাহ গ্রুপের ব্যাংকিং খাত লুটে নেওয়ার ঘটনাও ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক নামসর্বস্ব কোম্পানিগুলোকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। সরকার হস্তক্ষেপ করার পরও এখন পর্যন্ত ইউনিপে টু ও ডেসটিনির গ্রাহকরা তাদের অর্থ ফেরত পাননি। আরও দুটি আলোচিত ঘটনা হলো বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী গুম এবং সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উন্মোচন না হওয়া। এসব ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। কিন্তু বিভিন্ন ইস্যুর আড়ালে আলোচিত ঘটনাগুলো ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। সরকারও কৌশলে বিব্রতকর ইস্যুগুলো এড়িয়ে চলছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, একটি ইস্যুর শেষ না হতেই আরেকটি ইস্যু আগের ঘটনাকে চাপা দেওয়ায় কোনোটিরই পরিসমাপ্তি আসছে না। সবই থেকে যাচ্ছে অমীমাংসিত।
উৎসঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন