পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

একের পর এক মাদরাসা শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণ, তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়ায়

গত কয়েকদিন ধরে বেশ কিছু কওমি মহিলা মাদরাসায় ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা সামনে আসছে। ধর্ষণগুলো করছেন কিক্ষকরাই। বেড়া ক্ষেত খেয়ে খেয়ে ফেলার মতো বিষয়। অথবা রক্ষা করবেন তারাই ভক্ষকের ভুমিকা পালন করছেন। কওমি মহিলা মাদরাসার এই ধর্ষণের বিষয়টি সামনে আসার পর সোশ্যাল মিডিয়াতে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে অনেককেই। মাদরাসা শিক্ষক কর্তৃক অনাকাঙ্খিত এমন কর্মের সঠিক তদন্ত করে তাদের বিচারের আওয়ায় আনা উচিৎ। কড়া বিচার করা উচিৎ যাতে ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষক এমন করতে পারে না। দু‘একজন শিক্ষকের নোংরা কর্মের জন্য অনেকে আবার পুরো কওমি অঙ্গণকে দায়ী করছেন। নিজের ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছেন দেশের সব আলেমদের দিকে। অনেকে আবার কওমি মহিলার বোর্ড গঠনের কথা বলছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন লিখেছেন, কিছু লেবাসধারীদের মাঝে শিশুনির্যাতন, স্ত্রীনির্যাতন, যৌন হয়রানিসহ অপরাধের প্রবণতা বেড়েই চলছে। শিশু বাচ্চাদের ওপর যৌনচাহিদা পূরণের জন্য পশুর মতো ঝাপিয়ে পড়ে। ঘরের পর্দানশিন স্ত্রী যদি এসব বিষয়ে প্রতিবাদ করেন, তাহলে তার ওপরো চলে মারধর। তিনি আর লিখেছেন, মিডিয়াগুলো এসব বিষয় ‘হেডলাইন’ আসার আগে মুরুব্বিরা যদি সচেতন হতেন, তাহলে ভালো হতো। আরেক...

নৈতিকতাহীন হয়ে ধর্মের বানী ছড়ানোর কোনো সুযোগ কেহই দেবে না।

চারিদিক মিলিয়ে একটা কঠিন পরিস্থিতি এগিয়ে আসছে। ইসলামী ভাবধারার মানুষজন ও ইসলামী শিক্ষাধারা নিয়ে চতুর্মূখী বিপদের দ্বার উম্মোচিত হচ্ছে। কোনোদিন কেউ কী ভেবে দেখেছে, কওমী মাদরাসায় পড়ুয়া ছাত্ররা একসময় হাজার হাজার মানুষের সামনে ফেসবুকে  # মীই_টু  স্টাইলে কনফেশন করবে। নিজেদের সাথে হওয়া বা ঘটা কোনো বিশ্রি ঘটনার বর্ণনা দেবে। সেখানের কমেন্ট বক্সে শত শত কমেন্ট যাবে আরও বিশ্রি আকারে। যদিও ওই কনফেশনগুলো বেশিরভাগই ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রকাশ করা হচ্ছে কিন্তু আল্টিমেটলি তো কওমী মাদরাসায় এই সমস্যাটা আছে তা স্বীকার করতেই হবে। গত পাঁচদিনে সারাদেশ মিলিয়ে প্রায় পাঁচজন মাদরাসা হুজুর আইনের আওতায় এসেছে যারা সরাসরি একাধিক ধর্ষণ ও ছাত্রীদের মলেস্টেড করার ব্যাপারে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। যার মধ্যে এক মাওলানা বিশজন ছাত্রীকে ধর্ষণের ব্যাপারেও সরাসরি স্বীকারোক্তি দিয়েছে! এর আগেও ভূড়ি ভূড়ি সংবাদ ও অনুসন্ধান এসেছে যেখানে দেখা গেছে ধর্ষণ, বলাৎকারসহ এমন কোনো ঘৃণ্য অপরাধ নেই যা করছি না আমরা দাড়ি-টুপিওয়ালারা। কিন্তু দুঃখের বিষয় কি জানেন? এভাবে এসব প্রকাশ হওয়ার পরও বাংলাদেশে কওমী মাদরাসার মুরুব্বী পর্যায় বা কারও উ...