ঈমান ও দেশ রক্ষার আন্দোলন হিজাব পরিহিতার সংখ্যার বেড়ে যাচ্ছে আজিমপুর গোরস্থান প্রতিনিধি বাংলাদেশে আশংকাজনক হারে হিজাব পরিহিতার সংখ্যার বেড়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে এই প্রসঙ্গে গভীর উদ্বেগের কথা জানিয়েছে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। গতকাল রাজধানীর শাহবাগে এক মৌন মিছিল শেষে জাদুঘরের সামনে অবস্থান নিয়ে এক সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তারা এই উদ্বেগের কথা জানান। “বাড়ছে হিজাবী মেয়ের সংখ্যা, হুমকির মুখে বাআঁলি সংস্কৃতি” শীর্ষক এই কর্মসূচীতে অংশ নিয়ে বক্তারা আশংকা প্রকাশ করেন, এভাবে হিজাবের প্রকোপ বাড়তে থাকলে এক সময়ে বাআঁলি সংস্কৃতির ছিটাফোটাও এই দেশে আর অবশিষ্ট থাকবে না। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও বিশিষ্ট সংস্কৃতি ব্যাক্তিত্ব ড. সানজিদা খাতুন বলেন, ‘বাআঁলি মেয়ে কেন হিজাব পরবে? আবহমান বাংলার যে সংস্কৃতি আমাদের রক্তে আমাদের ধমনীতে বহমান, সেখানে তো হিজাবের কোন স্থান নেই। তাহলে কেন আজ চারদিকে এত হিজাব?’ তিনি আরও বলেন, ‘বাআঁলি মেয়ে মানে হচ্ছে খোলামেলা, স্বাধীনচেতা, যা খুশি করা। সেখানে এই ঢেকেঢুকে চলা কেন?’ সংগঠনের নেতা, প্রথম মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় সারির ও দ্বিতীয় মুক্ত...
পোস্টগুলি
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
সব ইস্যু ধামাচাপা বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুর আড়ালে ধামাচাপা পড়ে গেছে বর্তমান সরকারের আমলের আলোচিত ঘটনাগুলো। শেয়ার কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগ, রেলের কালো বিড়ালের টাকার বস্তা, হলমার্কের অবৈধ ঋণসহ ব্যাংকিং খাতের লুটপাট, বিরোধী রাজনীতিক ইলিয়াস আলী গুম এবং সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারহীনতার ইস্যুগুলো হারিয়ে গেছে। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ হলেও মিডিয়ায় এই ইস্যুগুলো এখন তেমন গুরুত্বই পাচ্ছে না। এমনকি এ বিষয়গুলো নিয়ে যাদের সোচ্চার থাকার কথা সেই বিরোধী দলও উচ্চবাচ্য করছে না। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হয় শেয়ারবাজারে। ৩৫ লাখ বিনিয়োগকারী সব হারিয়ে রাস্তায় বসে পড়েন। সারা দেশের মানুষের দাবি ছিল, শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতাদের বিচার করা। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বিচারের আওতায় আনা হয়নি শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত কাউকেই। আরেকটি আলোচিত বিষয় ছিল পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি। কানাডিয়ান কোম্পানি এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তার ডায়েরি সূত্রে মন্ত্রী-উপদেষ্টাসহ কয়েকজন প্ রভাবশালী ব্যক্তির...
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ব্রেকিং-নিউজ রায় প্রত্যাখ্যান করে শিবিরের বিক্ষোভ জামায়াতের সেক্রেটারী জেনারেল আলী আহসান মুহা.মুজাহিদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত ট্রাইবুনালের অবৈধ রায় প্রত্যাখ্যান করে বিােভ মিছিল করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী দণি। আজ বিকাল ৪ টায় মিছিলটি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান ভূইয়ার নেতৃত্বে সায়দাবাদ ব্রীজে শুরু হয়ে ধলপুরে গিয়ে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংপ্তি বক্তব্যে মিজানুর রহমান ভূইয়া বলেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত ক্যাঙ্গারুু টাইবুনালের সাজানো রায় জাতি কখনো মেনে নিবে না । সরকার প্রতিপকে ঘায়েল করে মতা পাকাপোক্ত করতে যা কখনো সম্ভব নয় । এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রচার সম্পাদক আ স ম মুসা,তোফাজ্জল হোসাইন,আ.হামিদ প্রমুখ। — রায় প্রত্যাখ্যান করে শিবিরের বিক্ষোভ (2টি ছবি)
কওমী অনলাইন এক্টিভিটিস
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
কওমী অনলাইন এক্টিভিটিস ইসলাম নারীদের সম্মান দেয়নি! সামান্য ও না! তাইত একটা নারীর যখন জন্ম হয়, ইসলাম বলে "যার ঘরে প্রথমে কন্যাসন্তান হয় সেই ঘর বরকতময়"। নারী যখন যুবতী হয়, ইসলাম ঘোষনা দেয় "যে তার মেয়েকে সঠিকভাবে লালন পালন করে ভাল পাত্র দেখে বিয়ে দেয় তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। নারী যখন বিবাহিত, ইসলাম বলে"সেই পুরুষই সর্বোত্তম যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম"। নারী যখন সংসারী, ইসলাম বলে "স্ত্রীর দিকে দয়ার দৃষ্টিতে তাকানো সওয়াবের কাজ। এমনকি স্ত্রীকে আদর করে মূখে এক লোকমা খাবার তুলে দেয়া ও"। নারী যখন গর্ভবতী, ইসলাম বলে"গর্ভাবস্থায় যে নারী মারা যায় সে শহীদের মার্যাদা পা্য়"। নারী যখন মা, ইসলাম বলে"মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত"। এবার বলুন ইসলাম আমাদের মা বোনদের কতটুকু সম্মান দিয়েছে? মুক্তমনা বোনদের বলছি... বোন আমার মনে রাখবে! যারা তোমাদের স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে এগিয়ে দেয় ওরা তোমাদের পণ্য মনে করে। নতুবা তোমাদের দিয়ে সাবান,গাড়ী ইত্যাদির বিজ্ঞাপন করত না। নিশ্চই সাবান গাড়ী ইত্যাদির চেয়ে তোমাদের মূল্য অনেক বেশী। ...
হিফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হিফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ যৌনবাদী নারী তসলিমার সত্যবাদীতা বনাম তাহাজ্জুতগুজার নেত্রী হাসিনার মিথ্যাচার-১ সম্প্রতি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির , শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফী দামাত বারাকাতুমের তথাকথিত একটি ওয়াজের ভিডিও নিয়ে দেশ বিদেশে আলোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে । কথিত এই বক্তব্যে আল্লামা শফী সুন্দরী নারীদের দেখলে ছেলেদের মনে লালা আসে বলে উল্লেখ করেন । আর এরপর থেকেই শুরু হয় তথাকথিত নারীবাদী সংগঠন , এমপি , মন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচার । এমনকি একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীতো সংসদে দাড়িয়ে রংপুরের মেয়েদের ভাতের অভাবে পতিতা হওয়ার আসাঢ়ে গল্প বানালেল । আর সর্বশেষ এই আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ করল শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা । যেখানে তারা গবেষণার ফলাফলের মাধ্যমে স্বীকার করলেন যে , সুন্দরী মেয়েদের দেখলে ছেলেদের সত্যি সত্যিই লালা ঝরে । এদিকে এই আলোচনায় নতুন মাত্রা আনে দেশের যৌনবাদী নারী হিসেবে পরিচিত দেশ থেকে বিতাড়িত সাহসী তসলিমা নাসরিন । বিকৃত মস্তিষ্কের অধিকারী তসলিমা এর আগেও সমাজে বুদ্ধিজীবী নামধারী বিশিষ্ট লম্পটদের মুখোশ উন্মোচন করে দেয় । আর এবারও তিনি সেই ...
কওমী অনলাইন এক্টিভিটিস
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
কওমী অনলাইন এক্টিভিটিস বিশ্ব রেকর্ড করলেন দীপু মনি । ট্যুর বাবদ এপর্যন্ত খরছ প্রায় ৫০ কোটি টাকা । ৫৪ মাসে ১৮৭ টি বিদেশ ট্যুর করেছেন ।মেয়াদ পর্যন্ত বাকী আছে ১৩টি সফর ।৬০০ দিন বিদেশের মাটিতে কাটিয়েছেন । বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্র যুক্তরাষ্টের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারী ৪ বছরে ১১২ দেশে ৩০৬ দিন কাটালেন ।বিশ্বের কোন দেশের মন্ত্রী সর্বোচ্চ ৪০০ দিনের বেশী কাটাননি ।আর আমাদের দীপু কাটালেন ৬০০ দিন ।দীপু মনির ১৭টি দীপক্ষীয় .৪৪টি ভিভিআইপি ট্যুর এবং বাকী সবগুলো ছিল পিকনিক ট্যুর ।কখনো নিউ ইয়র্কে ফটোসেশন ,শহীদ মিনার উদ্ভোধন .সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান .সভা সমাবেশ কিংবা ছেলেকে সময় দিয়েছেন । দীপু মনি ২০বার গিয়েছেন লন্ডন .১৭ বার গেছেন আমেরিকা ।তাছাড়া প্রতিটি দেশে গড়ে ৪ থেকে ৫ বার গিয়েছেন ।মজার ব্যাপার তার সাথে মন্ত্রনালয়ের ফাইল ও বিমানে গুড়েছে । জনগণের টাকায় সফর করে দেশের অর্জন হলো শূণ্য । আর এটি হলো মহাজোট সরকারের মহাউন্নয়ন । https://www.facebook.com/mohsinmolla.rony https://www.facebook.com/almohsin1996.org ...
ধর্মচর্চায় সীমারেখা টানা নির্বাচন কমিশনের কাজ নয়
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ধর্ম ঠেকাতে আরেকজন বরকন্দাজের সন্ধান পাওয়া গেছে। আস্থাহীনতায় থাকা নির্বাচন কমিশনের একজন কমিশনার মোঃ শাহনেওয়াজ বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনে ধর্মের অপব্যবহার করলে প্রয়োজনে প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। তিনি আরো বলেছেন, ধর্মের ব্যবহার করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করা অপরাধ। এমন সময় এই তত্ত্ব তিনি জাহির করলেন যখন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিশেষ করে সদ্য সমাপ্ত গাজীপুর সিটি নির্বাচনে সরকার সমর্থিত প্রার্থী হেরে যাওয়ার পর তার বিপর্যয়কর পরিণতির অন্যতম কারণ হিসাবে হেফাজতে ইসলামকে দায়ী করা হচ্ছে। সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায়, শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের উপর বর্বরোচিত নির্যাতন ও বুলেটের জবাব জনগণ ব্যালটে দিয়েছে। ফলে সরকারি এই মনোভাবের রেকর্ডই ওই নির্বাচন কমিশনারের মুখে বেজেছে। বাস্তবতা হলো, যে প্রার্থী তার নিজের পরাজয়ের জন্য হেফাজতে ইসলামীকে দায়ী করেছেন তিনি নিজেও ভোট চাওয়ার সময় তার একদল সমর্থককে হেফাজতে ইসলামীর কর্মী বানিয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। লক্ষ্যণীয় হচ্ছে, পাঁচ সিটি নির্বাচনে সরকার ও বাম জোট সমর্থিত প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের পর সরকার সমর্থিত তথাকথিত সুশীল সমাজের প্রত...