চক্ষু রোগ:-
স্থৃল দৃস্টিতে মগজের সথে চোখের যোগাযোগ আছে বলে অনেকে মনে নাও করতে পারে। কিন্তু বাস্তোবে মগজের সাথে চোখের রয়েছে গভির সম্পর্ক।
মগজ দৃস্টি শক্তির প্রধান উৎস।
কোন কোন সময় স্বতন্ত্রভাবে চক্ষু রোগ হয়ে থাকে তখন শুধু চোখের চিকিৎসা করলেও হতে পারে ; কিন্তু প্রয়ই মগজের ত্রুটির দরুন চোখে সমেস্বা হয়ে থাকে। এরুপ স্থালে চোখের চিকিৎসার সাথে সাথে মাথার চিকিৎসাও করতে হবে। চোখ দুটি মূল্যবান বস্তু। চোখ নস্ট হলে কুটি টাকা খরজ করিলেও কাজ হবেনা। কাজেই কখনও বিঞ্জ ও প্রবিন-প্রচীন চিকিৎসক ছারা এর চিকিৎসা করানো উচিত না। আমি এখনে যে ঔষধ ও তাদবীর উল্লেখ করবো সম্ভাব হলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে এটা করবেন। অবশ্য এটা দ্বারা চোখের ক্ষতির আশংকাও নেই
( আমি এখানে কয়েক টি প্রসিদ্ধ ও বহু পুরানো এবং মাল্যবান কিতাব হতে আমল গুলি লিখবো)
আর এগুলি কয়েক টি ভাগে লিখবো আপনি আপনার সমেস্বানুজাই মিলিয়ে নিবেন
💘💘 ক.
💜 দৃস্টিশক্তি হীনতা💜
এটা বিভিন্য প্রকার হতে পারে। যেমন কাছে দেখা বা দুরে দেখা, ইত্যদী।
A. কিছু দিন নিয়মিতভাবে পানির স্রোতের দিকে তাকাইলে দৃস্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
(আয়ুবের্দ প্রদীপ)
B. সূর্যোদয়ের পুর্বে নাক দ্বারা পানি টানিলে দৃস্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
(আয়ুবের্দ প্রদীপ)
C. প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ১১ বার 'ইয়া নুরু' পরে চোখে দম দিলে বা আঙ্গুলে দম দিয়ে তা চোখে বুলাইলে।
দৃস্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়। এবং জাবতিও ব্যথাও দুর হয় (বে.জি ৯/৮১)
D. ছবিতে দেয়া দুয়া ভোজ কাগজে লিখে চোখের সাথে মিলিয়ে কপালে বাধিলে, যাবতিও সমেস্বা সহো মাইগ্রনে েে ব্যথাও দুর হয়
(বে.জি ৯/৮২) ক্রমস.......... চোখ রাখুন আগামী পোট এবং না বুঝলে কমেন্ট করুন আর আপনি যদি ওন্য কোন চোখজনিত সমেস্বায় ভুগেন তাহলে তাও বলুন।
Next........
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন